ম্যাচ সেন্টার : ফিফটি করে ফিরলেন তামিম
ফিফটি করে ফিরলেন তামিম
দারুণ খেলছিলেন তামিম। করছিলেন আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। কিন্তু ফিফটি করেই যেন খেই হারালেন তিনি। ক্যাচ তুলে দিলেন ব্র্যাথওয়েটের বলে, সহজভাবে। ৯ চার ও চার ছক্কায় ৪৬ বলে ৫০ রানে তামিমের ইনিংস থামে।
ঝড়ো শুরুর পর ফিরলেন সৌম্য
তামিমের ব্যাটিং দেখে বোঝার উপায় নেই টেস্ট ম্যাচ নাকি ওয়ানডে। ‘অ্যাটাক ইজ দ্য বেস্ট ডিফেন্স’ তত্ত্ব মেনে ঝড়ো ব্যাটিং করছেন তিনি। অন্যপ্রান্তে কিছুটা ধীরস্থিরই ছিলেন সৌম্য। ৩৪ বলে ১৩ রান করে তিনি আউট হয়েছেন ব্র্যাথওয়েটের বলে, কর্ণওয়েলের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে। স্কোর : ৫৯/১ (১২ ওভার ৪ বল)
অলআউট উইন্ডিজ
লাঞ্চ থেকে ফিরেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের চার ব্যাটসম্যানকে ফেরাল বাংলাদেশ। করল অলআউট। চলে এল সুবিধাজনক অবস্থায়। ১১৭ রানেই অলআউট হয়েছে তারা। বাংলাদেশকে লক্ষ্য দিয়েছে ২৩১ রানের।
লাঞ্চের আগে রাহীতে স্বস্তি
ঢাকা টেস্টের চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনটা নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। আবু জায়েদ রাহীর কল্যাণেই সম্ভব হয়েছে সেটা। এই পেসারের দুই ও তাইজুল ইসলাম এক উইকেট শিকার করেছেন। ৯৬ রানে ছয় উইকেট হারিয়েছে উইন্ডিজ।
রাহীর জোড়া আঘাত
প্রথম উইকেটের পর দ্বিতীয়টিও নিলেন রাহী। চতুর্থ দিন সকালে তার দারুণ বোলিংয়ে বিপদেই পড়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ওয়ারিক্যানের মতো কাইল মেয়ার্সকেও এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেছেন আবু জায়েদ। মেয়ার্সকে অবশ্য ফেরানো যেতো আগেই, তবে বাংলাদেশ রিভিউ না নেওয়ায় ওই যাত্রায় বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ফিরেছেন ১৬ বলে ৬ রান করে।
স্কোর : উইন্ডিজ ৬৯/৫ (৩২ ওভার)
দিনের প্রথম উইকেট রাহীর দখলে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে একমাত্র পেসার তিনি। সেটা যে ভুল সিদ্ধান্ত, বারবারই প্রমাণ করছেন আবু জায়েদ রাহী। প্রথম ইনিংসে দারুণ বোলিং করার পর উইন্ডিজদের দ্বিতীয় ইনিংসেও নিজের মাত্র তৃতীয় ওভারেই সাফল্য পেয়েছেন এই পেসার। ২২ বলে ২ রান করা জামাল ওয়ারিক্যান সাজঘরের পথ দেখিয়েছেন এলবিডব্লিউ করে।
উইন্ডিজদের আগ্রাসী শুরু
আগের দিন তিন উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর কার্ডে জমা হয়েছিল ৪১ রান। চতুর্থ দিনের শুরুতেই আগ্রাসী দেখা যায় ক্যারিবীয়ান ব্যাটসম্যানদের। আবু জায়েদ রাহীর করা প্রথম ওভার থেকেই তারা তুলে নিয়েছে সাত রান।